Header Ads

৪০ বছরের পরই হার্ট এ্যাটাকের একটি বিশেষ কারণ...


হ্যালো বন্ধুরা!
আজ হার্ট এ্যাটাকের একটি বিশেষ কারণের কথা বলবো। আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন কোলেস্টেরলের বিষয়টি! সিরাম কোলেস্টেরল নামে যে পরীক্ষা করানো নয়, সেটার কথাই বলছি!
কোলেস্টেরল এক ধরণের চর্বি। এই চর্বি আমাদের কোষের দেয়ালে থাকে। মোট চার ধরণের কোলেস্টেরল রয়েছে।
১। টোটাল কলেস্টেরল
২। এল ডি এল (লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন)
৩। এইচ ডি এল (হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন)
৪। ট্রাইগ্লিসারাইড
এই ৪ ধরনের মাঝে এইচ ডি এল টাই ভালো, বাকি সবগুলো ক্ষতিকর কোলেস্টেরল।
রক্তে যখন কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়, তখন কোলেস্টেরল্গুলো রক্তনালীতে জমাট বাধতে শুরু করে! সহজ ভাষায়, চর পড়তে থাকে! (ঐ নদীর মত, চর এলাকার মানুষরা সহজে বুঝতে পারবে, যেমন বরিশাল  ) যাস্ট জোকিং হাসুন হার্ট ভালো থাকবে 
যাইহোক যা বলছিলাম, রক্তনালীর নির্দিষ্ট ডায়ামিটার রয়েছে! যখন
রক্তনালীতে ব্যাড কোলেস্টেরল্গুলো দিন দিন জমতে থাকে, তখন রক্তনালিটি আস্তে আস্তে সংকুচিত হয়ে যায় ফলে, সেখানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়! যেমন বাধ দিলে পানি চাপে ভেঙ্গে যায় , তেমনি রক্তনালীতে কোলেস্টেরল জমতে থাকলে তা এক সময় ভাঙনে রূপ নেয়! এই কোলেস্টেরল যদি হার্টের রক্তনালীতে জমা হয়, তবে সেই ডিজঅর্ডারকে হার্ট এ্যাটাক বলে!
হার্ট এ্যাটাকের নানাবিধ কারণের মাঝে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ!
তাই রক্তের ব্যাড কোলেস্টেরলকে মানে রক্তনালীর মাঝে বেরিকেট কেটে সাফ করে দিন। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুণ! নয়ত আপনাকেই সে ফাটিয়ে দেবে!

ফেসবুকে এই পোস্টটি দেখতে পারেন এখানে
DHMS (Dhaka, Bangladesh)
CCP (Dhaka Medical Institute)
MCH (Dhaka Shishu Hospital)

No comments

Powered by Blogger.